কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি
- Computer Technology
- History of Computer
- Computer Generation
- Types of Computer
- Input Devices
- Output Devices
- Input/Output Devices
- Computer memory
- CPU & Microprocessor
- Computer Bus
- Software
- Operating System
- Computer VIRUS
- Firewall Protection
- Database
- Programming Language
- Compiler, Interpreter & Assembler
- Number system
- Number system Conversion
- Logic Gates
- Boolean Algebra
- Data & Information
- Data transmission Method
- Data transmission Mood
- Computer Network
- Computer Network Devices
- Internet, Intranet, Extranet
- Mobile Network
- Protocols
- Medium
- Network Topology
- Wifi WiMax, Bluetooth
- URL
- Cloud Computing
- E-Commerce
- Robotics
- Cyber Security
কম্পিউটার প্রজন্ম বা জেনারেশন
- কম্পিউটার জেনারেশন বা প্রজন্ম বলতে কম্পিউটারের প্রযুক্তিগত বিবর্তনকে বোঝায়। কম্পিউটার প্রজন্ম কম্পিউটারের উন্নতির ধারাকে নির্দেশ করে। কম্পিউটার Generation কে পাঁচ ভাগে ভাগ করা যায়
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৪৬-১৯৫৯)
- ১ম প্রজন্মের কম্পিউটার আকৃতিতে বড়।
- বায়ুশূন্য ভাল্বের ব্যাপক ব্যবহার।
- পাঞ্চকার্ডের সাহায্যে ইনপুট-আউটপুট প্রদান করার ব্যবস্থা।
- ভাষা : মেশিন ভাষা এবং এ্যাসেম্বলি ভাষার ব্যবহার।
- উদাহরণ : ENIAC, UNIVAC-1, EDSAC, EDVAC ইত্যাদি
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫৯-১৯৬৫)
- ভ্যাকুয়াম টিউবের পরিবর্তে ট্রানজিস্টরের ব্যবহার।
- প্রথম ডিস্ক ড্রাইভ কম্পিউটার তৈরি (আইবিএম কোম্পানি)।
- প্রধান স্মৃতি হিসেবে চৌম্বক কোর স্মৃতি ব্যবহার।
- ভাষা : অ্যাসেম্বলি/ Low Level /নিম্ন স্তরের ভাষা।
- উদাহরণ : IBM1400, IBM 1600, IBM 1620 etc.
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫৯-১৯৬৫)
- ভ্যাকুয়াম টিউবের পরিবর্তে ট্রানজিস্টরের ব্যবহার।
- প্রথম ডিস্ক ড্রাইভ কম্পিউটার তৈরি (আইবিএম কোম্পানি)।
- প্রধান স্মৃতি হিসেবে চৌম্বক কোর স্মৃতি ব্যবহার।
- ভাষা : অ্যাসেম্বলি/ Low Level /নিম্ন স্তরের ভাষা।
- উদাহরণ : IBM1400, IBM 1600, IBM 1620 etc.
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৬৫-১৯৭১)
- প্রথমবারের মত একীভূত বর্তনী বা IC এর ব্যবহার।
- IC চিপ দিয়ে তৈরি প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার হলো IBM 360.
- অর্ধপরিবাহী স্মৃতির ব্যবহার (RAM, ROM এর ব্যবহার শুরু)।
- সেমিকন্ডাক্টর মেমোরির ব্যবহার।
- ১৯৬৮ সালে বারোস কোম্পানি IC ভিত্তিক কম্পিউটার B2500 এবং B3500 এর উপস্থাপন করেন।
- ভাষা : উচ্চতর ভাষার ব্যাপক ব্যবহার।
- উদাহরণ : IBM 360, IBM 370, PDP-8 etc.
৪র্থ প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৭১- বর্তমান)
- মাইক্রোপ্রসেসর ব্যবহার, কম্পিউটারের আকার হ্রাস, তথ্য ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি।
- প্যাকেজ প্রোগ্রামের ব্যবহার।
- প্রথম মাইক্রোপ্রসেসর ইনটেল-৪০০৪
- মাইক্রো কম্পিউটারের উদ্ভব। এর জনক হলেন এডওয়ার্ড রবার্টস।
- বহুমুখী ইনপুট ও আউটপুট যন্ত্রের ব্যবহার।
- VLSI (Very Large Scale Integration)) এবং LSI টেকনোলজির ব্যবহার শুরু।
- মাল্টিপ্রসেসর সিস্টেমের আবির্ভাব।
- www, HTML, DVD, ipod ইত্যাদি চতুর্থপ্রজন্মের উল্লেখযোগ্য আবিষ্কার।
- ভাষা : অতি উচ্চতর ভাষা (Very high Level Language)
- উদাহরণ : IBM 3033, IBM 4341 etc.
পঞ্চম ও ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কম্পিউটার (ভবিষ্যৎ )
- তথ্য ধারণ ক্ষমতার ব্যাপক উন্নতি।
- উন্নত মানের Operation System.
- VLSI এর ব্যাপক ব্যবহার।
- SOFTWARE এর উন্নতি।
- শ্রবণযোগ্য শব্দ দিয়ে কম্পিউটারের সাথে সংযোগ।
- কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) এর ব্যবহার।
- লজিক সার্কিটগুলোতে ফাইবার অপটিক Cable ব্যবহার।
- উচ্চগতি সম্পন্ন মাইক্রোপ্রসসরের ব্যবহার।
- কণ্ঠস্বর সনাক্তকরণ এবং সফল ভাষায় কম্পিউটিং।
- এ প্রজন্মের কম্পিউটারের প্রধান বিশেষত্ব হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার।
- ভাষা : স্বাভাবিক ভাষা (Natural Language)
- উদাহরণ : Super-SX